শীর্ষরিপো্র্ট ডটকম। ২১ জুলাই ২০১৬
এটা ডায়রিয়া বা রক্তক্ষরণ বা খুব বেশী বমি বা হার্ট এটাক বা রক্তে ইনফেকশন হলে হয়
*রোগির হাত, পা, শরির ঠাণ্ডা হয়ে যাবে।
*প্রস্রাব কমে যাবে।
*বেশী দিন থাকলে কিডনি নষ্ট হবে।
*রোগি অজ্ঞান হবে বা ভুল কথা বলবে।
*শরির সাদাটে বা ফেকাসে হয়ে যাবে।
*চোখে আলোর ঝিলিক দেখা যাবে।
*বসা থেকে উঠতে গেলে চোখে আলোর ঝিলিক দেখা যাবে ও মাথা ঘুরবে
****কারো প্রেশার যত কমই হোক না কেন এই লক্ষণ না থাকলে লো প্রেশার বলা যাবেনা… অনেকেই লো প্রেশার বলে সেলাইন বা লবন বা বেশি খাবার খায়…… এতে প্রেশার বেড়ে যেতে পারে।।।।।।।।।
★★★হাই প্রেশার কি?
*বয়স ৬০ এর কম হলে : প্রেশার যদি ১৪০/৯০ এর বেশী হলে
* বয়স ৬০ এর বেশি হলে : প্রেশার যদি ১৫০/৯০ এর বেশি হলে
আপনার ব্লাড প্রেশার কি নিয়ন্ত্রিত আছে? দেখুন,,
১। বয়স ৬০ এর কম হলে প্রেশার ১৩৯/৮৯ বা তার কম
২। বয়স ৬০ এর বেশি হলে প্রেশার ১৪৯/৮৯ বা তার কম
৩। কিডনি রোগ বা ডায়াবেটিস থাকলে যেকোনো বয়সে প্রেশার ১৩৯/৮৯ বা তার কম
*** সকালে আমাদের ব্লাড প্রেশার বেশী হয়,তখন স্টোক এর ঝুকি বেশি থাকে। তাই প্রেশারের ঔষধ দয়া করে রাতে সেবন করবেন।।