শীর্ষরিপো্র্ট ডটকম । ৯ অক্টোবর ২০১৬
এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজই এ পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে বলে স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে। শুক্রবার ১৮টি মেডিকেল কলেজের ৩৭টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সবগুলো কেন্দ্রে পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এ বছর সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ৯ হাজার ৪১৭টি আসনের বিপরীতে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ৯০ হাজার ৪২৬ জন। এর মধ্যে সরকারি কলেজে আসন সংখ্যা ৩ হাজার ২১২টি। আর বেসরকারি কলেজে আসনসংখ্যা ৬ হাজার ২০৫টি। সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হলেও পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকরা প্রায় দেড় ঘণ্টা আগেই কেন্দ্রে উপস্থিত হন। শুক্রবার ভর্তি পরীক্ষায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, ‘অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরীক্ষায় মেধায় যারা এগিয়ে থাকবে তারাই ভর্তির সুযোগ পাবে।’
প্রতিবছর ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব ওঠায় এবার ভর্তি পরীক্ষার স্বচ্ছতা তদারক করতে বিভিন্ন পেশাজীবী নিয়ে গঠন করা হয়েছে ‘ওভারসাইড কমিটি’। এছাড়া গঠনা করা হয় পরীক্ষা পরিচালনা কমিটি ও মডারেটর। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাসহ আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীকেও মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সম্পৃক্ত করা হয়। এছাড়া পরীক্ষার প্রশ্নপত্র গ্রহণ ও উত্তরপত্র আনার সময় পর্যাপ্ত পরিমাণ ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা ও জনশক্তি উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. আবদুর রশীদ যুগান্তরকে বলেন, ‘দ্রুততার সঙ্গে ফলাফল ঘোষণার সর্বাÍক চেষ্টা করা হচ্ছে। সারা দেশ থেকে পরীক্ষার্থীদের শিটগুলো ঢাকায় পৌঁছানোর কিছু সময় পরই ফলাফল ঘোষণা করা হবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘সারা দেশ থেকে পরীক্ষার্থীদের শিট ঢাকায় এলেই তার ২/৩ ঘণ্টার মধ্যেই ফলাফল জানানো হবে।’ প্রতিবছর ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব ওঠায় এবার ভর্তি পরীক্ষার স্বচ্ছতা তদারক করতে বিভিন্ন পেশাজীবী নিয়ে গঠন করা হয়েছে ‘ওভারসাইড কমিটি’। এছাড়া গঠনা করা হয় পরীক্ষা পরিচালনা কমিটি ও মডারেটর। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাসহ আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীকেও মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সম্পৃক্ত করা হয়। এছাড়া পরীক্ষার প্রশ্নপত্র গ্রহণ ও উত্তরপত্র আনার সময় পর্যাপ্ত পরিমাণ ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়।