‘আয়নাবাজি’র রেকর্ড

শীর্ষরিপো্র্ট ডটকম ।  ২৭  অক্টোবর  ২০১৬

‘আয়নাবাজি’র রেকর্ড

‘আয়নাবাজি’র রেকর্ড

মাত্র দু’সপ্তাহে আয়নাবাজি ঢুকে পড়েছে লাভের ঘরে। ৬০ লাখ টাকার নির্মিত ছবি আয় করে নিয়েছে দুই কোটি ১৩ লাখ টাকা।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাওয়া ছবিটি টানা চতুর্থ সপ্তাহে ঠিক একইভাবে চলছে। জনপ্রিয় নির্মাতা অমিতাভ রেজার এ ছবির মূল প্রেক্ষাপট সাজানো হয়েছে মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার কাহিনী অবলম্বনে। সম্পূর্ণ মূলধারার ছবিতে দর্শকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা ‘আয়নাবাজি’ এবছরের ঢালিউড ইন্ডাস্ট্রির শ্রেষ্ঠ ছবি। যা দীর্ঘদিন বাংলা চলচ্চিত্রে পাওয়া যায়নি।

 ‘আয়নাবাজি’র রেকর্ড

‘আয়নাবাজি’র রেকর্ড

ঢাকাতেই দৃশ্যায়ন করা ‘আয়নাবাজি’ ছবিতে অভিনেয় করেছন চঞ্চল চৌধুরী, মাসুমা রহমান নাবিলা, পার্থ বড়ুয়াসহ আরো অনেকে।

এর আগে ২০০৯ সাল সেরা ব্যবসা সফল ছবি ‘মনপুরা’ আয় করে ৬ কোটি টাকার বেশি। অবশ্য সেটি তুলতে সময় লেগেছিলো প্রায় তিন বছর। সেদিক থেকে অমিতাভ রেজা ‘আয়নাবাজি সাফল্য পেয়েছে অনেক আগে। ঘটনা কাকতালীয় হলেও সত্যি, রেকর্ড করা দুটি ছবির প্রধান চরিত্রেই আছেন জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এবং দুটি ছবিই দুই পরিচালকের প্রথম নির্মাণ।

গুণী চলচ্চিত্র বোদ্ধারা মনে করেন, গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘মনপুরা’ ও শিহাব শাহীনের ‘ছুঁয়ে দিলে মন’ এর পর অমিতাভ রেজার ‘আয়নাবাজি’ জিতে নিয়েছে বাজি এবং চলচ্চিত্র পরিচালকদের দেখিয়েছে নতুন আশা। প্রতিদিনই যেনো ‘আয়নাবাজি’দেখার জন্য সিনেপ্রেমীদের আগ্রহ বেড়েই চলছে। সিনেমার হলে টিকিটের হাহাকার, লম্বা লাইন, বেশিদামে ব্ল্যাক টিকিট কিনে ছবি দেখা সবকিছুই যেনো জানান দিচ্ছে বাংলা সিনেমার জয়যাত্রার।

 ‘আয়নাবাজি’র রেকর্ড

‘আয়নাবাজি’র রেকর্ড

এদিকে প্রযোজক প্রতিষ্ঠান দর্শকদের বাড়তি চাপ সামলাতে ছবির প্রেক্ষগৃহের সংখ্যা বাড়িয়েছে। এখন সারাদেশের ৭২টি হলে চলছে সিনেমা ‘আয়নাবাজি’।

 

 

Related posts