বেশি চাকরিই যেখানে সমস্যা

শীর্ষরিপো্র্ট ডটকম। ৩০  জুন ২০১৬

বেশি চাকরিই যেখানে সমস্যা শীর্ষরিপো্র্ট ডটকম। ৩০ জুন ২০১৬ নিউজিল্যান্ডের কাইটাঙ্গাটার মানুষ এক মধুর সমস্যায় পড়েছেন। এ শহরে থাকার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে বাড়ি আর চাকরির পরিমাণ এত বেশি হয়ে গেছে যে সেগুলোর জন্য পর্যাপ্ত মানুষ মানুষ পাওয়া যাচ্ছে না। এই শহরে মোটামুটি ৮শ লোকের বাস। শহরের মানুষের সুযোগ-সুবিধার জন্য সেখানে আছে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি বার এবং একটি পিৎজার দোকান। নিউজিল্যান্ডেরই অকল্যান্ডের মতো শহরে বেকারত্বের হার বেশ উচ্চ, বাড়িভাড়াও বেশি। সেখানে সম্পূর্ণ উল্টো চিত্র কাইটাঙ্গাটায়। এমন পরিস্থিতিতে এই শহরে মানুষের বসতি বাড়াতে নানা রকম সুযোগ-সুবিধার প্রলোভন দেখানো হচ্ছে; যার মধ্যে রয়েছে চাকরির সুবিধা ও সাশ্রয়ী ভাড়ায় থাকার সুযোগ। এতে করে সেখানে প্রায় ১ হাজার চাকরির সুযোগ তৈরি হয়েছে। কাইটাঙ্গা যে জেলার অন্তর্গত সেই ক্লাথার মেয়র ব্রায়ান ক্যাডোজেন দ্য গার্ডিয়ানকে বলেছেন, আমি যখন বেকার ছিলাম এই শহরের কাছ থেকে আমি সাহায্য পেয়েছি। এখন অন্য কিউই পরিবার যাদের এরকম সাহায্য প্রয়োজন তাদেরও আমি সাহায্য করতে চাই। তিনি আরো বলেন, এই শহরে (কাইটাঙ্গা) এখন তরুণ বেকার ২। ২ শতাংশ নয় ২ জন। এই শহরে এখন যে চাকরিগুলোর বিজ্ঞাপন সহজেই অনলাইন দেখা যাচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে- নার্সিং ও সামরিক বাহিনীতে চাকরির বিজ্ঞাপন। শুধু এই শহরেই নয়, নিউজিল্যান্ডের প্রত্যন্ত অনেক অঞ্চলেই এখন একই রকম সমস্যা দেখা যাচ্ছে।

বেশি চাকরিই যেখানে সমস্যা
শীর্ষরিপো্র্ট ডটকম। ৩০ জুন ২০১৬
নিউজিল্যান্ডের কাইটাঙ্গাটার মানুষ এক মধুর সমস্যায় পড়েছেন। এ শহরে থাকার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে বাড়ি আর চাকরির পরিমাণ এত বেশি হয়ে গেছে যে সেগুলোর জন্য পর্যাপ্ত মানুষ মানুষ পাওয়া যাচ্ছে না।
এই শহরে মোটামুটি ৮শ লোকের বাস। শহরের মানুষের সুযোগ-সুবিধার জন্য সেখানে আছে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি বার এবং একটি পিৎজার দোকান।
নিউজিল্যান্ডেরই অকল্যান্ডের মতো শহরে বেকারত্বের হার বেশ উচ্চ, বাড়িভাড়াও বেশি। সেখানে সম্পূর্ণ উল্টো চিত্র কাইটাঙ্গাটায়।
এমন পরিস্থিতিতে এই শহরে মানুষের বসতি বাড়াতে নানা রকম সুযোগ-সুবিধার প্রলোভন দেখানো হচ্ছে; যার মধ্যে রয়েছে চাকরির সুবিধা ও সাশ্রয়ী ভাড়ায় থাকার সুযোগ। এতে করে সেখানে প্রায় ১ হাজার চাকরির সুযোগ তৈরি হয়েছে।
কাইটাঙ্গা যে জেলার অন্তর্গত সেই ক্লাথার মেয়র ব্রায়ান ক্যাডোজেন দ্য গার্ডিয়ানকে বলেছেন, আমি যখন বেকার ছিলাম এই শহরের কাছ থেকে আমি সাহায্য পেয়েছি। এখন অন্য কিউই পরিবার যাদের এরকম সাহায্য প্রয়োজন তাদেরও আমি সাহায্য করতে চাই।
তিনি আরো বলেন, এই শহরে (কাইটাঙ্গা) এখন তরুণ বেকার ২। ২ শতাংশ নয় ২ জন।
এই শহরে এখন যে চাকরিগুলোর বিজ্ঞাপন সহজেই অনলাইন দেখা যাচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে- নার্সিং ও সামরিক বাহিনীতে চাকরির বিজ্ঞাপন।
শুধু এই শহরেই নয়, নিউজিল্যান্ডের প্রত্যন্ত অনেক অঞ্চলেই এখন একই রকম সমস্যা দেখা যাচ্ছে।

নিউজিল্যান্ডের কাইটাঙ্গাটার মানুষ এক মধুর সমস্যায় পড়েছেন। এ শহরে থাকার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে বাড়ি আর চাকরির পরিমাণ এত বেশি হয়ে গেছে যে সেগুলোর জন্য পর্যাপ্ত মানুষ মানুষ পাওয়া যাচ্ছে না।

এই শহরে মোটামুটি ৮শ লোকের বাস। শহরের মানুষের সুযোগ-সুবিধার জন্য সেখানে আছে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি বার এবং একটি পিৎজার দোকান।

নিউজিল্যান্ডেরই অকল্যান্ডের মতো শহরে বেকারত্বের হার বেশ উচ্চ, বাড়িভাড়াও বেশি। সেখানে সম্পূর্ণ উল্টো চিত্র কাইটাঙ্গাটায়।

এমন পরিস্থিতিতে এই শহরে মানুষের বসতি বাড়াতে নানা রকম সুযোগ-সুবিধার প্রলোভন দেখানো হচ্ছে; যার মধ্যে রয়েছে চাকরির সুবিধা ও সাশ্রয়ী ভাড়ায় থাকার সুযোগ। এতে করে সেখানে প্রায় ১ হাজার চাকরির সুযোগ তৈরি হয়েছে।

কাইটাঙ্গা যে জেলার অন্তর্গত সেই ক্লাথার মেয়র ব্রায়ান ক্যাডোজেন দ্য গার্ডিয়ানকে বলেছেন, আমি যখন বেকার ছিলাম এই শহরের কাছ থেকে আমি সাহায্য পেয়েছি। এখন অন্য কিউই পরিবার যাদের এরকম সাহায্য প্রয়োজন তাদেরও আমি সাহায্য করতে চাই।

তিনি আরো বলেন, এই শহরে (কাইটাঙ্গা) এখন তরুণ বেকার ২। ২ শতাংশ নয় ২ জন।

এই শহরে এখন যে চাকরিগুলোর বিজ্ঞাপন সহজেই অনলাইন দেখা যাচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে- নার্সিং ও সামরিক বাহিনীতে চাকরির বিজ্ঞাপন।

শুধু এই শহরেই নয়, নিউজিল্যান্ডের প্রত্যন্ত অনেক অঞ্চলেই এখন একই রকম সমস্যা দেখা যাচ্ছে।

 

Related posts