শীর্ষরিপো্র্ট ডটকম । ৪ জানুয়ারি ২০১৭
৪৫ বছর পার করলো বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। বিশ্বমানের এয়ারলাইন্স হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়ে বহর আধুনিকায়নে পাশাপাশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে রুট সম্প্রসারণেও। বিশ্লেষকরা বলছেন, আধুনিকায়নের পাশাপাশি দক্ষ ব্যবস্থাপনা ও জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে বিমানকে।
১৯৭২ সালের চৌঠা জানুয়ারি বৃটিশ ক্যাল্ডোনিয়ান এয়ারওয়েজ থেকে ভাড়া করা একটি উড়োজাহাজে ১৭৯ যাত্রী লন্ডন থেকে ঢাকা আসেন। আন্তর্জাতিক এই ফ্লাইটেই যাত্রা শুরু হয় বিমানের।
এখন সংস্থাটির বহরে রয়েছে ১২টি উড়োজাহাজ। চলতি বছর বহরে যুক্ত হচ্ছে আরো কয়েকটি অত্যাধুনিক উড়োজাহাজ। যাত্রীসেবার মান বাড়াতেও নেয়া হচ্ছে নানা উদ্যোগ।
বাংলাদেশের একমাত্র এয়ারলাইন্স হওয়ায় দ্রুতই লাভের মুখ দেখে বিমান। কিন্তু দুর্নীতি আর অব্যবস্থাপনায় ১৯৯৬ সালের পর থেকে লোকসান গুনতে থাকে সংস্থাটি। আমূল পরিবর্তন আনতে ২০০৭ সালে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রুপান্তর করা হয় বিমানকে।
দক্ষ ব্যবস্থাপনা, যাত্রীসেবার মান আর জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা গেলে আগামীতে বাংলাদেশ বিমান যাত্রীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠবে, বলছেন বিশ্লেষকরা।
রাজস্ব আয় বাড়াতে অফ লাইন ষ্টেশন বাড়ানোসহ বড় এয়ারলাইন্সগুলোর সাথে কোড শেয়ারিং চালুর ব্যবস্থাও নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিমান কর্তৃপক্ষ।