ঢাকা শি জিনপিংয়ের অপেক্ষায়

শীর্ষরিপো্র্ট ডটকম ।  ১৪   অক্টোবর  ২০১৬

ঢাকা আজ ঢাকায় পা রাখবেন শি জিনপিং শীর্ষরিপো্র্ট ডটকম । ১৪ অক্টোবর ২০১৬ ৩০ বছর পর ২২০ জন প্রতিনিধি নিয়ে ২২ ঘণ্টার এক ঝটিকা সফরে আজ ঢাকায় পা রাখবেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। আর জিনপিংয়ের এই সফরে ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক নতুন এক উচ্চতায় পৌঁছাবে বলে মনে করছেন দুই দেশেরই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বাংলাদেশ সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের বাণিজ্য, বিনিয়োগসহ অন্যান্য খাতে ‘নিবিড় সহযোগিতার নতুন যুগের সূচনা’ হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার বিকেলে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গেও দেখা করবেন শি জিনপিং। অন্যদিকে চীনের সামাজিক বিজ্ঞান একাডেমির দক্ষিণ এশিয়া অধ্যয়ন কেন্দ্রের পরিচালক ইয়ে হেলিন ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ নির্মাণে চীনের প্রস্তাব দেয়ার আগে দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে চীন-বাংলাদেশ-ভারত-মিয়ানমারকে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বাংলাদেশ। চীনের প্রেসিডেন্টের এই সফর ঢাকা-বেইজিং সম্পর্কে মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে। তবে ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক বাংলাদেশের আরেক বন্ধু ভারতের উপর চাপ বাড়তে পারে গ্লোবাল টাইমসের এক সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে। ওই কলামে বলা হয়েছে, চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠতম সম্পর্কে ভারতের ঈর্শ্বান্বিত হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। আর এটা ভাবার কারণ নেই যে শি জিনপিং-এর এই সফরে বাংলাদেশের সঙ্গে নয়া দিল্লির ঘনিষ্ঠতা কেড়ে নেওয়া হবে। জিনপিংয়ের এই সফরে চীনের সঙ্গে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে- কর্ণফুলী নদীর নিচে টানেল নির্মাণ, জাহাজ ক্রয় সংক্রান্ত, পদ্মা-জশলদিয়া পানি প্রকল্পসহ ২৫টির বেশি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক। শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে জিনপিংয়ের। সেখানে তাকে স্বাগত জানাবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী বলেন, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-কে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ অভ্যার্থনা জানাবেন। এছাড়া বাংলাদেশের আকাশ সীমায় প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ বিমানের দুটি জেট চীনের প্রেসিডেন্টের বিমানকে স্কট করে নিয়ে আসবে। সফরকালে চীনের প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও স্পিকারের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। আগামীকাল শনিবার সকালে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে চীনের প্রেসিডেন্ট ভারতের গোয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।

ঢাকা আজ ঢাকায় পা রাখবেন শি জিনপিং
শীর্ষরিপো্র্ট ডটকম । ১৪ অক্টোবর ২০১৬
৩০ বছর পর ২২০ জন প্রতিনিধি নিয়ে ২২ ঘণ্টার এক ঝটিকা সফরে আজ ঢাকায় পা রাখবেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। আর জিনপিংয়ের এই সফরে ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক নতুন এক উচ্চতায় পৌঁছাবে বলে মনে করছেন দুই দেশেরই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বাংলাদেশ সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের বাণিজ্য, বিনিয়োগসহ অন্যান্য খাতে ‘নিবিড় সহযোগিতার নতুন যুগের সূচনা’ হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার বিকেলে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গেও দেখা করবেন শি জিনপিং।
অন্যদিকে চীনের সামাজিক বিজ্ঞান একাডেমির দক্ষিণ এশিয়া অধ্যয়ন কেন্দ্রের পরিচালক ইয়ে হেলিন ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ নির্মাণে চীনের প্রস্তাব দেয়ার আগে দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে চীন-বাংলাদেশ-ভারত-মিয়ানমারকে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বাংলাদেশ। চীনের প্রেসিডেন্টের এই সফর ঢাকা-বেইজিং সম্পর্কে মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে।
তবে ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক বাংলাদেশের আরেক বন্ধু ভারতের উপর চাপ বাড়তে পারে গ্লোবাল টাইমসের এক সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে।
ওই কলামে বলা হয়েছে, চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠতম সম্পর্কে ভারতের ঈর্শ্বান্বিত হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। আর এটা ভাবার কারণ নেই যে শি জিনপিং-এর এই সফরে বাংলাদেশের সঙ্গে নয়া দিল্লির ঘনিষ্ঠতা কেড়ে নেওয়া হবে।
জিনপিংয়ের এই সফরে চীনের সঙ্গে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে- কর্ণফুলী নদীর নিচে টানেল নির্মাণ, জাহাজ ক্রয় সংক্রান্ত, পদ্মা-জশলদিয়া পানি প্রকল্পসহ ২৫টির বেশি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক।
শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে জিনপিংয়ের। সেখানে তাকে স্বাগত জানাবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী বলেন, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-কে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ অভ্যার্থনা জানাবেন। এছাড়া বাংলাদেশের আকাশ সীমায় প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ বিমানের দুটি জেট চীনের প্রেসিডেন্টের বিমানকে স্কট করে নিয়ে আসবে।
সফরকালে চীনের প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও স্পিকারের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। আগামীকাল শনিবার সকালে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে চীনের প্রেসিডেন্ট ভারতের গোয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।

৩০ বছর পর ২২০ জন প্রতিনিধি নিয়ে ২২ ঘণ্টার এক ঝটিকা সফরে আজ ঢাকায় পা রাখবেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। আর জিনপিংয়ের এই সফরে ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক নতুন এক উচ্চতায় পৌঁছাবে বলে মনে করছেন দুই দেশেরই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা।

চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বাংলাদেশ সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের বাণিজ্য, বিনিয়োগসহ অন্যান্য খাতে ‘নিবিড় সহযোগিতার নতুন যুগের সূচনা’ হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

অন্যদিকে চীনের সামাজিক বিজ্ঞান একাডেমির দক্ষিণ এশিয়া অধ্যয়ন কেন্দ্রের পরিচালক ইয়ে হেলিন ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ নির্মাণে চীনের প্রস্তাব দেয়ার আগে দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে চীন-বাংলাদেশ-ভারত-মিয়ানমারকে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বাংলাদেশ। চীনের প্রেসিডেন্টের এই সফর ঢাকা-বেইজিং সম্পর্কে মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে।

তবে ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক বাংলাদেশের আরেক বন্ধু ভারতের উপর চাপ বাড়তে পারে গ্লোবাল টাইমসের এক সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে।

ওই কলামে বলা হয়েছে, চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠতম সম্পর্কে ভারতের ঈর্শ্বান্বিত হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। আর এটা ভাবার কারণ নেই যে শি জিনপিং-এর এই সফরে বাংলাদেশের সঙ্গে নয়া দিল্লির ঘনিষ্ঠতা কেড়ে নেওয়া হবে।

জিনপিংয়ের এই সফরে চীনের সঙ্গে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে- কর্ণফুলী নদীর নিচে টানেল নির্মাণ, জাহাজ ক্রয় সংক্রান্ত, পদ্মা-জশলদিয়া পানি প্রকল্পসহ ২৫টির বেশি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক।

শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে জিনপিংয়ের। সেখানে তাকে স্বাগত জানাবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।

গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী বলেন, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-কে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ অভ্যার্থনা জানাবেন। এছাড়া বাংলাদেশের আকাশ সীমায় প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ বিমানের দুটি জেট চীনের প্রেসিডেন্টের বিমানকে স্কট করে নিয়ে আসবে।

সফরকালে চীনের প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও স্পিকারের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। আগামীকাল শনিবার সকালে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে চীনের প্রেসিডেন্ট ভারতের গোয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।

তার আগে শুক্রবার বিকেলে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গেও দেখা করবেন শি জিনপিং।

 

Related posts