শীর্ষরিপো্র্ট ডটকম । ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬
শিশুর জন্মের পর পর মাথার চুল ফেলে দেন। এটা উচিত নয়। কারণ এ সময় শিশুর মাথার চামড়া খুব নরম থাকে এবং শিশু কান্নাকাটি করে বলে চামড়া কেটে যেতে পারে। আবার চুল না থাকলে মাথার ত্বকে সরাসরি ব্যথা পাওয়ার প্রবণতাও বেড়ে যায়
শিশুর খাওয়া : ছয় মাস বয়স পর্যন্ত শুধু মায়ের দুধই যথেষ্ট। এরপর ধীরে ধীরে একটি একটি করে তাকে সাধারণ বাসার খাবারে অভ্যস্ত করে তুলতে হবে।
মশারি ব্যবহার করুন : আমাদের দেশে মশাবাহিত রোগগুলো খুবই বেশি হয়ে থাকে। তাই অবশ্যই মশারি ব্যবহার করুন রাতে এবং প্রয়োজনে দিনের বেলায়ও। এতে শুধু মশা নয়, অন্যান্য পোকামাকড় থেকেও শিশু রক্ষা পাবে।
শিশুর পোশাক : শিশুকে সবসময় আরামদায়ক পোশাক পরান। আমাদের দেশের আবহাওয়া সুতির পোশাকই সবচেয়ে ভালো। শখ করে সন্তানকে গয়না না পরানোই ভালো। এতে তার র্যাশ হতে পারে।
খেলনা : শিশুকে তার বয়স উপযোগী খেলনা দেবেন। যেমন চার-পাঁচ মাসের সন্তানকে প্লাস্টিকের রঙিন খেলনা দিতে পারেন। আরো বড় সন্তানকে গাড়ি, পিস্তল, পুতুল শুধু এসব না দিয়ে রঙিন ছবির বই, রঙিন পেনসিল ও কাগজ দিন। এতে শিশুর মানসিক বিকাশও তরান্বিত হবে।
শিশুর মাথা কামানো : অনেকেই শিশুর জন্মের পর পর মাথার চুল ফেলে দেন। এটা উচিত নয়। কারণ এ সময় শিশুর মাথার চামড়া খুব নরম থাকে এবং শিশু কান্নাকাটি করে বলে চামড়া কেটে যেতে পারে। আবার চুল না থাকলে মাথার ত্বকে সরাসরি ব্যথা পাওয়ার প্রবণতাও বেড়ে যায়।
তেল মাখা : শিশুর শরীরে তেল মাখার কোনো প্রয়োজন নেই। এ দেশের গরমে শিশুর শরীরে তেল মাখা হলে ঘাম বেরুতে পারে না। অনেকের ধারণা, তেল মাখলে মিশুর হাত-পা শক্ত হয়। এটা ভুল ধারণা।
চোখে কাজল দেয়া : অনেকে মনে করেন চোখে কাজল দিলে শিশুর চোখ সুন্দর হবে। এটা ঠিক নয়। বরং কাজলের প্রভাবে ইনফেকশন হতে পারে।