|
স্মার্ট কার্ডে যেসব সেবা পাওয়া যাবেশীর্ষরিপো্র্ট ডটকম। ৫ আগস্ট ২০১৬ জাতীয় পরিচয়পত্রের পরিবর্তে আসছে স্মার্ট কার্ড। এতে ৩ স্তরে ২৫টি নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য থাকবে। মূলত নিরাপত্তা ও আধুনিকায়নের কথা বিবেচনা করে এই কার্ডটি তৈরি করা হয়েছে। এর স্থায়িত্ব হবে ১০ বছর। এই কার্ড তৈরিতে নিরাপত্তার বিষয়টি বেশি বিবেচনা করা হয়েছে। এই কার্ড দ্বারা মানুষ অনেক সুযোগ-সুবিধা পাবে এবং দুর্নীতি অনেক কমে যাবে। স্মার্ট কার্ডের জন্য ৯ কোটির বেশি মানুষের তথ্যভাণ্ডার বা ডাটাবেজ তৈরি করা হয়েছে। জাতীয় পরিচয়পত্র আইন ২০১০ অনুযায়ী এ স্মার্ট কার্ড তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। স্মার্ট কার্ডের জন্য আবেদনের নিয়ম জাতীয় পরিচয়পত্রের মধ্যে তথ্য-উপাত্তের কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধনের জন্য ৩১ অক্টোবরের মধ্যে নির্ধারিত ফরমে সংশ্লিষ্ট থানা বা উপজেলা অফিসে আবেদন করতে হবে। নির্ধারিত আবেদন ফরম পূরণের পর সংশোধনের সপক্ষে দলিলাদি এবং ২০০ টাকার ফি জমাদানের ট্রেজারি চালান বা ব্যাংক ড্রাফট বা পে-অর্ডার জমা দিতে হবে। নির্ধারিত আবেদন ফরম সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিসে অথবা নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট www.ec.org.bd বা www.nidw.gov.bd থেকে পাওয়া যাবে। স্মার্ট কার্ড নবায়ন কিংবা হারালে স্মার্ট কার্ড নবায়ন কিংবা হারালে ১০০ টাকা থেকে ১,০০০ টাকা পরিশোধ করে তা সংগ্রহ করা যাবে। নির্ধারিত মেয়াদ শেষে নবায়নের জন্য ১০০ টাকা ফি দিতে হবে। জরুরি পেতে চাইলে দিতে হবে ১৫০ টাকা। পরিচয়পত্রটি হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হলে প্রথমবার সংগ্রহের জন্য সাধারণ সময়ে ২০০ টাকা, জরুরি সময়ে ৩০০ টাকা দিতে হবে। এ ছাড়া দ্বিতীয়বার সাধারণ সময়ে ৩০০ টাকা, জরুরি সময়ে ৫০০ টাকা এবং পরবর্তী সময়ে যেকোনো বারের জন্য ৫০০ টাকা থেকে ১,০০০ টাকা পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে। সাধারণ সময়ের ক্ষেত্রে স্মার্ট কার্ড আবেদনের ৩০ দিনের মধ্যে পাওয়া যাবে। তবে জরুরি ক্ষেত্রে নির্ধারিত ফি দিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে তা সংগ্রহ করা যাবে। |
উপদেষ্ঠা সম্পাদক: রিন্টু আনোয়ার ,সম্পাদক: আবুল মনসুর আহমেদ, ঠিকানা : ৩৪, বিজয় নগর, ৪র্থ তলা, ঢাকা।, মোবাইল: +৮৮০ ১৭৫৩-৪১৭৬৭৬, ইমেইল : sheershareport@gmail.com. Developed by: R-itSoft |