|
স্বাস্থ্য সুরক্ষায় জিরা পানিশীর্ষরিপো্র্ট ডটকম । ২৯ আগস্ট ২০১৬ আধা লিটার ফুটন্ত পানিতে ১ চা চামচ জিরা দিন। ১০ মিনিট ফুটিয়ে নামিয়ে ঠাণ্ডা করলেই তৈরি জিরা পানি। স্বাদ বাড়াতে লেবুর রস, চিনি, লবণ মিশিয়ে নিতে পারেন। অতিথি আপ্যায়নে কোল্ডড্রিংসের বদলে জিরা পানি পরিবেশন করতে পারেন। স্বাদ বাড়াতে তেঁতুলের ক্বাথ, বিটলবণ ও চিনিও মেশান। খেতে মজা হবে পুষ্টিমানও বাড়বে। চিনি বাদ দিতে চাইলে শুধু লবণ বাদ দিন কিংবা জিরোক্যাল মেশাতে পারেন। দৈনিক এক গ্লাস জিরা পানি পানে হজমক্ষমতা বৃদ্ধি করে। জিরায় থাকা থাইমল ও অন্যান্য উপাদান পাকস্থলীর শক্তি বৃদ্ধি করে এবং পাচনশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। জিরায় রয়েছে আয়রন ও বেশকিছু মিনারেল। আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে। রক্তস্বল্পতা দূর করতে দিনে দুবার জিরা পানি পান করুন। ক্যান্সার প্রতিরোধী ভেষজ গুণ রয়েছে জিরায়। তাই প্রতিদিনের রান্নায় মসলা হিসেবে জিরা ব্যবহার করুন। অনিদ্রা দূর করতে ১ চামচ জিরা গুঁড়াতে একটি কলা মিশিয়ে রাতে শোবার আগে নিয়মিত খান। ভালো ঘুম হবে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে জিরা পানির সঙ্গে মধু মিশিয়ে সকালে খালি পেটে পান করুন। চাইলে কুসুম গরম জিরা চা পান করতে পারেন। কোষ্ঠকাঠিন্য পুরোপুরি সেরে যাবে। ঠাণ্ডা লেগে গলা ব্যথা হলে সহনীয় গরম জিরা পানিতে দিয়ে গড়গড়া করুন। চায়ের মতো পান করলেও উপকার পাবেন। জিরা দেহের মেটাবলিজম বৃদ্ধি এবং খাবারের রুচি হ্রাস করে। তাই ওজন কমাতে ডায়েট চার্টে দৈনিক ১ গ্লাস জিরা পানি রাখুন। এ ছাড়া জিরা শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। |
উপদেষ্ঠা সম্পাদক: রিন্টু আনোয়ার ,সম্পাদক: আবুল মনসুর আহমেদ, ঠিকানা : ৩৪, বিজয় নগর, ৪র্থ তলা, ঢাকা।, মোবাইল: +৮৮০ ১৭৫৩-৪১৭৬৭৬, ইমেইল : sheershareport@gmail.com. Developed by: R-itSoft |