|
‘কোরবানির বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর সম্ভব’শীর্ষরিপো্র্ট ডটকম । ২৪ আগস্ট ২০১৬ কোরবানি পশুর বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করা গেলে জাতীয় অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে। পাশাপাশি পরিবেশ দূষণ রোধ করাও সম্ভব। কোরবানি ও এর বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে করণীয় নির্ধারণে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) উদ্যোগে মঙ্গলবার পবা কার্যালয়ে আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এমন অভিমত তুলে ধরেন। গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা বলেন, মক্কার আদলে কোরবানি ও এর বর্জ্যগুলোকে যথাযথভাবে ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সম্পদে পরিণত করা সম্ভব। এ ছাড়া বক্তারা স্বাস্থ্যসম্মত পশু কোরবানির স্বার্থে আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে ঈদুল আযহা পর্যন্ত গরু মোটা তাজাকরণ ট্যাবলেট ও হরমোন জাতীয় ওষুধ বিক্রি নিষিদ্ধের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। বক্তারা বলেন, যত্রতত্র পশু জবাই না করে মক্কা নগরীর আদলে নির্ধারিত ও স্বাস্থ্যসম্মতভাবে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন স্থানে কোরবানি করতে হবে। পশুটি রোগমুক্ত এবং কোরবানির উপযুক্ত কিনা সেটাও পরীক্ষার ব্যবস্থা থাকবে। একটি পশুর সামনে অন্য আরেকটি পশুকে জবাই করা হবে না। এমনকি নির্বাচিত পশুর সামনে জবাইয়ের ছুরি ধার দেওয়াও যাবে না। তারা বলেন, ১৮ বছরের নিচে কাউকে দিয়ে গরু জবাই না করে প্রশিক্ষিত ব্যক্তি দ্বারা পশু জবাই করানো উচিত। কোরবানি সংক্রান্ত ধর্মীয় বিধি বিধানের প্রয়োগের ব্যবস্থাদি এবং বর্জ্য সংগ্রহের একটি সুষ্ঠু ও কার্যকর পদ্ধতি বা সিস্টেম থাকবে। পবার প্রেসিডিয়াম সদস্য ও আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এম সফিউল্লাহ'র সভাপতিত্বে গোলটেবিল আলোচনায় অংশ নেন পবার চেয়ারম্যান আবু নাসের খান, সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মো. আবদুস সোবহান, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট হাসান তারিক চৌধুরী, সহ-সম্পাদক আবুল হাসনাত, মো. সেলিম, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলনের সভাপতি রাজিয়া সামাদ। পবার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ডা. লেলিন চৌধুরী মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। |
উপদেষ্ঠা সম্পাদক: রিন্টু আনোয়ার ,সম্পাদক: আবুল মনসুর আহমেদ, ঠিকানা : ৩৪, বিজয় নগর, ৪র্থ তলা, ঢাকা।, মোবাইল: +৮৮০ ১৭৫৩-৪১৭৬৭৬, ইমেইল : sheershareport@gmail.com. Developed by: R-itSoft |